এর দ্বারা পোস্ট করা
suMon azaD (সুমন আজাদ)
আজ দেশ টিভিতে দেখা যাবে হবিগঞ্জের স্বরূপ আনন্দের ‘দূরে গেলে ভুলে যাবে’
আজ শুক্রবার রাত পৌণে ১০টায় দেশ টিভিতে প্রচারিত হবে হবিগঞ্জের উদীয়মান পরিচালক স্বরূপ আনন্দ পরিচালিত প্রথম নাটক ‘দূরে গেলে ভুলে যাবে’। মিরন মহিউদ্দিনের রচনা ও আউটফ্রেমের প্রযোজনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন ইন্তেখাব দিনার, ফারহানা মিলি, ইফতেখার রাসেল, ফরহাদ লিমন, সন্দীপ বিশ্বাস প্রমূখ।
‘আজ সাত বছর ধরে ছুটছি, সেই অমোঘ ফতোয়া কানে নিয়ে দূরে গেলে ভুলে যাবে।’ কবি সুমন আজাদ, অভিমানে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছে নিজের কবিতার জগত থেকে। আর তারই এক সময়ের সাহিত্যসঙ্গী, ভবিষ্যত নিরাপত্তা আর আর্থ-সামাজিক অবস্থানের কথা চিন্তা করে কবিকে ছেড়ে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেয় চার্টার্ড একাউন্টেন্ট হাসান চৌধুরীকে। স্বামীর আর্থিক সামর্থ্য ও নিজের মেধায় আস্তে আস্তে জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে লেখক কেয়া চৌধুরীর। এক সময় অপরিচিত এক প্রকাশকের পরামর্শে খ্যাতির মোহ পেয়ে বসে তাকে। শুরু করে নিজের স্মৃতি নিয়ে ত্রিভুজ-প্রেমের উপন্যাস। কিন্তু নিজের এই সিদ্ধান্ত এক সময় ক্ষত-বিক্ষত করে তাকে। কেয়ার সামনে এক এক করে আসতে থাকে নিজের ভুল ও অন্যায়। যার ভাবনায় সে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। মনে হয় তার ভালবাসার মানুষ ও সে সময়ের প্রতিভাবান কবি সুমনের কথা। যে তার কথা মেনে নিয়ে ৭ বছর আগে নীরবে হয়েছে নিরুদ্দেশ। খুন হয়েছে সুমনের কবিসত্ত্বা। কেয়া জানে না সে কোথায়? কিন্তু আজ তার মনে হয় সবখানে সুমন দাঁড়িয়ে আছে, কথা বলছে কখনো ভেতরে, কখনো বাইরে থেকে। এখন কেয়ার সামনে শুধুই অনিশ্চয়তা। এর মধ্য দিয়েই এগিয়ে যায় কেয়া চৌধুরীর দ্বন্দ্বময় জীবন ও নতুন উপন্যাসের কাহিনী নির্মাণ।
উল্লেখ্য, স্বরূপ আনন্দ হবিগঞ্জ শহরের পিটিআই রোডস্থ স্বদেশ রঞ্জন রায় চৌধুরীর পুত্র।
নিউজ লিংক
আজ শুক্রবার রাত পৌণে ১০টায় দেশ টিভিতে প্রচারিত হবে হবিগঞ্জের উদীয়মান পরিচালক স্বরূপ আনন্দ পরিচালিত প্রথম নাটক ‘দূরে গেলে ভুলে যাবে’। মিরন মহিউদ্দিনের রচনা ও আউটফ্রেমের প্রযোজনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন ইন্তেখাব দিনার, ফারহানা মিলি, ইফতেখার রাসেল, ফরহাদ লিমন, সন্দীপ বিশ্বাস প্রমূখ।
‘আজ সাত বছর ধরে ছুটছি, সেই অমোঘ ফতোয়া কানে নিয়ে দূরে গেলে ভুলে যাবে।’ কবি সুমন আজাদ, অভিমানে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছে নিজের কবিতার জগত থেকে। আর তারই এক সময়ের সাহিত্যসঙ্গী, ভবিষ্যত নিরাপত্তা আর আর্থ-সামাজিক অবস্থানের কথা চিন্তা করে কবিকে ছেড়ে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেয় চার্টার্ড একাউন্টেন্ট হাসান চৌধুরীকে। স্বামীর আর্থিক সামর্থ্য ও নিজের মেধায় আস্তে আস্তে জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে লেখক কেয়া চৌধুরীর। এক সময় অপরিচিত এক প্রকাশকের পরামর্শে খ্যাতির মোহ পেয়ে বসে তাকে। শুরু করে নিজের স্মৃতি নিয়ে ত্রিভুজ-প্রেমের উপন্যাস। কিন্তু নিজের এই সিদ্ধান্ত এক সময় ক্ষত-বিক্ষত করে তাকে। কেয়ার সামনে এক এক করে আসতে থাকে নিজের ভুল ও অন্যায়। যার ভাবনায় সে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। মনে হয় তার ভালবাসার মানুষ ও সে সময়ের প্রতিভাবান কবি সুমনের কথা। যে তার কথা মেনে নিয়ে ৭ বছর আগে নীরবে হয়েছে নিরুদ্দেশ। খুন হয়েছে সুমনের কবিসত্ত্বা। কেয়া জানে না সে কোথায়? কিন্তু আজ তার মনে হয় সবখানে সুমন দাঁড়িয়ে আছে, কথা বলছে কখনো ভেতরে, কখনো বাইরে থেকে। এখন কেয়ার সামনে শুধুই অনিশ্চয়তা। এর মধ্য দিয়েই এগিয়ে যায় কেয়া চৌধুরীর দ্বন্দ্বময় জীবন ও নতুন উপন্যাসের কাহিনী নির্মাণ।
উল্লেখ্য, স্বরূপ আনন্দ হবিগঞ্জ শহরের পিটিআই রোডস্থ স্বদেশ রঞ্জন রায় চৌধুরীর পুত্র।
নিউজ লিংক
লেবেলসমূহ:
ওয়েব সাইট লিংক
এর দ্বারা পোস্ট করা
suMon azaD (সুমন আজাদ)
শিরোনামটা পড়ার সাথে সাথে যে বিষয়টা মাথায় আসবে তা হল এ কোন দেশে বাস করছি আমরা? প্রচলিত আইন মেনে প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলেমেয়ে কোর্টম্যারেজ করেছে। তারপর তাদের পরিবার সেই বিষয়টা মেনে নিয়েছে যার কারণে তারা ঘরে ফিরে গেছে। সেখানে চেয়ারম্যান কে তাদেরকে শাস্তি দেয়ার? পত্রিকায় নিউজটা পড়ার পর আমি হতবাক হয়ে গেছি! পত্রিকার উপর বিশ্বাস না করে আমি সেই এলাকায় ব্যক্তিগত ভাবে খুজ নিয়ে সত্যতা যাচাই করেছি। সত্যতা যাচাই করতে গিয়ে যা জানলাম তা আরো ভয়াবহ! এলাকাবাসীর ভাষ্যমতে, চেয়ারম্যান বিচারের নামে ছেলের উপর নির্যাতন করেছে এবং মেয়েকেও সবার সামনে উলঙ্গ করেছে। কি আশ্চর্য্য! চেয়ারম্যান কেনো এমন করবে? তার সমস্যা কি? তার নির্বাচিত এলাকায় কি প্রেম করে বিয়ে করা নিষেধ নাকি? সেখানে কি তার রাজত্ব চলে? তার আইন সবাইকে মানতে হয়? বাংলাদেশের প্রচলিত আইন মেনে চললে নজরুল চেয়ারম্যানের কি নিজস্ব আইন ভঙ্গ হয়?
এখান থেকে নিউজটা পড়তে পারেন
নিউজটা পড়ে এবং খোজ নিয়ে যা জানলাম তার প্রেক্ষিতে নজরুল চেয়ারম্যানকে নিয়ে আমার যে ধারণা হচ্ছে তা হল:
এক. চেয়ারম্যান মানুষিক সমস্যাগ্রস্থ।
দুই. আতংকের মাধ্যমে নিজের আধিপত্ত বিস্তার।
তিন. মেয়েটির প্রতি তার আকর্ষণ।
চার. মৌলবাদীদের দালাল: ফতোয়া চালু করার চেষ্ঠা
নজরুল চেয়ারম্যান যদি মানুষিক সমস্যাগ্রস্থ না হত তাহলে সে এমন শাস্তি কেনো দেবে? স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় চেয়ারম্যানের হাতে এলাকার সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা দেয়া হয়। কিন্তু তার বিচারের এবং শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতা তাকে কে দিলো? বাংলাদেশের কোন বিচার ব্যবস্থায় আছে পালিয়ে আইনগত ভাবে বিয়ে করলে তার জননাঙ্গে ইট ঝুলিয়ে দিতে হবে? মৌলবাদীদের ফতোয়া প্রথার চেয়েও ভয়াবহ প্রথা চালু করতে চাওয়া মানুষিক বিকৃতির লক্ষণ ছাড়া কি হতে পারে? আর যে মানুষের মস্তিস্ক কাজ করে না, তার বিচার বিবেচনা লোপ পেয়েছে বলে মনে হয় সে কিভাবে একটা এলাকার কার্যভার নির্বাহ করবে?
নজরুল চেয়ারম্যানের কর্মকান্ড দেখে মনে হচ্ছে সে তার নির্বাচিত এলাকায় আতংক সৃষ্ঠি করতে চায়। তার বিচারিক আতংকের মাধ্যমে নিজেকে এলাকার নতুন গডফাদার হিসেবে স্থাপন করতে চায়। যার জন্য সে বেচে নিয়েছে আপাতত গরীব ঘরের ছেলেমেয়েকে। যাদের উপর নির্যাতন করলেও তারা প্রতিবাদ করার সাহস পাবে না আর অন্যকেউ প্রতিবাদও করবে না। নজরুল হয়তো ভেবেছে আপাতদৃষ্টিতে ছোট একটি সংবাদ যা স্থানীয় পত্রিকায়ও আসবে না। সমাজের সচেতন মানুষ জানবে না। কোনো বড় পত্রিকায় এ নিয়ে কিছু লিখা হবে না। সে তার নিজস্ব বিচার ব্যবস্থা চালু করতে পারবে নিজের এলাকায় সদম্ভে। হয়তো নজরুলের আরো অনেক অমানুষিক বিচার ও কর্মকান্ড আমরা জানি না পত্রিকায় আসেনি বলে। তাই সে নিজেকে ধীরে ধীরে গডফাদার ভাবতে শুরু করেছে।
আমি তার সম্পর্কে জানতে গিয়ে জেনেছি সন্তান হয় না এই অপরাধে সে নাকি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর। কাপড় খুলে ছেলেমেয়েকে শাস্তি দেওয়ার পিছনে কি চেয়ারম্যানের যৌন অভিপ্সা চরিত্রার্ত করার কোনো কারণ ছিল? চেয়ারম্যান ছেলের জননাঙ্গে ইট ঝুলিয়ে কি প্রমাণ করতে চেয়েছে? সে কি মেয়েটিকে শরীরিক বা মানুষিক ভাবে চেয়েছিল? তাই সে ছেলেটিকে এই শাস্তি দিলো? পত্রিকায় আসেনি কিন্তু জেনেছি মেয়েটিকে উলঙ্গ করা হয়েছিল। কিন্তু কেনো? চেয়ারম্যানের কোন উদ্দেশ্য চরিত্রার্ত করার জন্য মেয়েটিকে বিবস্থ করা হলো? কি উদ্দেশ্যে এই বিচার করেন চেয়ারম্যান?
বাংলাদেশ থেকে যখন কুসংস্কার, ফতোয়াপ্রথা, অন্ধবিশ্বাস বিদায় নিচ্ছে তখন কে এই নজরুল চেয়ারম্যান যে কিনা আদিম বিচার ব্যবস্থা চালু করতে চায় তাও আবার বিনা অপরাধে? সে কোন মৌলবাদীদের দালাল হয়ে কাজ করছে বিচারের নামে অমানুষিক এবং মানবাধীকার লঙ্গনের মত বিচার করে? নজরুলদের হাত কতটা উপড়ে থাকলে সে মিডিয়াকে মানা করতে পারে নিউজ না ছাপানোর জন্য? একবার নিবার্চিত চেয়ারম্যান হয়ে সেকি ভেবে নিয়েছে তাকে আর কেউ কিছু করতে পারবে না? প্রচলিত আইন মেনে যারা বিয়ে করেছে তাদেরকে সে তার আইন মত শাস্তি দিয়ে কি বাংলাদেশের প্রচলিত আইনের বিরোধী সে করেনি? একজন চেয়ারম্যান যদি বাংলাদেশের আইন না মেনে নিজের আইনের প্রচলন করতে চায় তাহলে কি আদালত অবমাননা করলো না? যেখানে ছেলে আর মেনে বৈধভাবে আইন মেনে বিবাহ করেছে?
নজরুলের মত সদ্য গজিয়ে উঠা আগাছাদের এখনই থামাতে হবে। তারা সমাজের উচু আসনে থেকে সমাজের অন্ধকার বিকাশে ভূমিকা রাখে। আজ একটি খবর প্রকাশিত হওয়ায় আমরা নজরুলদের বিচার, নজরুলদের কর্ম জানতে পারলাম। কিন্তু এমন অনেক খবর অন্তরালে থেকে যায়। আর এই সুযোগে নজরুলরা আগাছা থেকে বিষবৃক্ষে পরিনত হয়।
এখান থেকে নিউজটা পড়তে পারেন
নিউজটা পড়ে এবং খোজ নিয়ে যা জানলাম তার প্রেক্ষিতে নজরুল চেয়ারম্যানকে নিয়ে আমার যে ধারণা হচ্ছে তা হল:
এক. চেয়ারম্যান মানুষিক সমস্যাগ্রস্থ।
দুই. আতংকের মাধ্যমে নিজের আধিপত্ত বিস্তার।
তিন. মেয়েটির প্রতি তার আকর্ষণ।
চার. মৌলবাদীদের দালাল: ফতোয়া চালু করার চেষ্ঠা
নজরুল চেয়ারম্যান যদি মানুষিক সমস্যাগ্রস্থ না হত তাহলে সে এমন শাস্তি কেনো দেবে? স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় চেয়ারম্যানের হাতে এলাকার সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা দেয়া হয়। কিন্তু তার বিচারের এবং শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতা তাকে কে দিলো? বাংলাদেশের কোন বিচার ব্যবস্থায় আছে পালিয়ে আইনগত ভাবে বিয়ে করলে তার জননাঙ্গে ইট ঝুলিয়ে দিতে হবে? মৌলবাদীদের ফতোয়া প্রথার চেয়েও ভয়াবহ প্রথা চালু করতে চাওয়া মানুষিক বিকৃতির লক্ষণ ছাড়া কি হতে পারে? আর যে মানুষের মস্তিস্ক কাজ করে না, তার বিচার বিবেচনা লোপ পেয়েছে বলে মনে হয় সে কিভাবে একটা এলাকার কার্যভার নির্বাহ করবে?
নজরুল চেয়ারম্যানের কর্মকান্ড দেখে মনে হচ্ছে সে তার নির্বাচিত এলাকায় আতংক সৃষ্ঠি করতে চায়। তার বিচারিক আতংকের মাধ্যমে নিজেকে এলাকার নতুন গডফাদার হিসেবে স্থাপন করতে চায়। যার জন্য সে বেচে নিয়েছে আপাতত গরীব ঘরের ছেলেমেয়েকে। যাদের উপর নির্যাতন করলেও তারা প্রতিবাদ করার সাহস পাবে না আর অন্যকেউ প্রতিবাদও করবে না। নজরুল হয়তো ভেবেছে আপাতদৃষ্টিতে ছোট একটি সংবাদ যা স্থানীয় পত্রিকায়ও আসবে না। সমাজের সচেতন মানুষ জানবে না। কোনো বড় পত্রিকায় এ নিয়ে কিছু লিখা হবে না। সে তার নিজস্ব বিচার ব্যবস্থা চালু করতে পারবে নিজের এলাকায় সদম্ভে। হয়তো নজরুলের আরো অনেক অমানুষিক বিচার ও কর্মকান্ড আমরা জানি না পত্রিকায় আসেনি বলে। তাই সে নিজেকে ধীরে ধীরে গডফাদার ভাবতে শুরু করেছে।
আমি তার সম্পর্কে জানতে গিয়ে জেনেছি সন্তান হয় না এই অপরাধে সে নাকি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর। কাপড় খুলে ছেলেমেয়েকে শাস্তি দেওয়ার পিছনে কি চেয়ারম্যানের যৌন অভিপ্সা চরিত্রার্ত করার কোনো কারণ ছিল? চেয়ারম্যান ছেলের জননাঙ্গে ইট ঝুলিয়ে কি প্রমাণ করতে চেয়েছে? সে কি মেয়েটিকে শরীরিক বা মানুষিক ভাবে চেয়েছিল? তাই সে ছেলেটিকে এই শাস্তি দিলো? পত্রিকায় আসেনি কিন্তু জেনেছি মেয়েটিকে উলঙ্গ করা হয়েছিল। কিন্তু কেনো? চেয়ারম্যানের কোন উদ্দেশ্য চরিত্রার্ত করার জন্য মেয়েটিকে বিবস্থ করা হলো? কি উদ্দেশ্যে এই বিচার করেন চেয়ারম্যান?
বাংলাদেশ থেকে যখন কুসংস্কার, ফতোয়াপ্রথা, অন্ধবিশ্বাস বিদায় নিচ্ছে তখন কে এই নজরুল চেয়ারম্যান যে কিনা আদিম বিচার ব্যবস্থা চালু করতে চায় তাও আবার বিনা অপরাধে? সে কোন মৌলবাদীদের দালাল হয়ে কাজ করছে বিচারের নামে অমানুষিক এবং মানবাধীকার লঙ্গনের মত বিচার করে? নজরুলদের হাত কতটা উপড়ে থাকলে সে মিডিয়াকে মানা করতে পারে নিউজ না ছাপানোর জন্য? একবার নিবার্চিত চেয়ারম্যান হয়ে সেকি ভেবে নিয়েছে তাকে আর কেউ কিছু করতে পারবে না? প্রচলিত আইন মেনে যারা বিয়ে করেছে তাদেরকে সে তার আইন মত শাস্তি দিয়ে কি বাংলাদেশের প্রচলিত আইনের বিরোধী সে করেনি? একজন চেয়ারম্যান যদি বাংলাদেশের আইন না মেনে নিজের আইনের প্রচলন করতে চায় তাহলে কি আদালত অবমাননা করলো না? যেখানে ছেলে আর মেনে বৈধভাবে আইন মেনে বিবাহ করেছে?
নজরুলের মত সদ্য গজিয়ে উঠা আগাছাদের এখনই থামাতে হবে। তারা সমাজের উচু আসনে থেকে সমাজের অন্ধকার বিকাশে ভূমিকা রাখে। আজ একটি খবর প্রকাশিত হওয়ায় আমরা নজরুলদের বিচার, নজরুলদের কর্ম জানতে পারলাম। কিন্তু এমন অনেক খবর অন্তরালে থেকে যায়। আর এই সুযোগে নজরুলরা আগাছা থেকে বিষবৃক্ষে পরিনত হয়।
লেবেলসমূহ:
সাম্প্রতিক বিষয়