এর দ্বারা পোস্ট করা
suMon azaD (সুমন আজাদ)
সৌদি আরবে কোরান এর বিধানের অপপ্রয়োগে!!!
আট বাংলাদেশীর শীরচ্ছেদ
একই অপরাধে ব্রিটিশ, কানাডা, আমেরিকা, ইন্ডিয়ার ক্ষেত্রে আল্লাহ’র আইন মানা হয় না
কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই অপপ্রয়োগ কেনো?
::
কিছুদিন আগে সৌদি আরবে ৮ বাংলাদেশীর শিরচ্ছেদ করা হয়। কিন্তু তা কি শরীয়ত সম্মত ছিল? তাদের কি অপরাধ ছিল? ৮ জন মিলে একজন কে হত্যা এবং ডাকাতি? যাই হোক কুরআন শরীফে খুনীর শাস্তির ফয়সালা হলো কতল। কিন্তু ৪ জন চাক্ষুষ সাক্ষী অবশ্যই লাগবে। যদি চার জন সাক্ষী না পাওয়া যায় তাহলে ওই অপরাধীকে শাস্তি দেয়া যাবেনা। কিন্তু সৌদি কর্তৃপক্ষ বা মামলার বাদী এ বিষয়ে চারজন সাক্ষী পেশ করতে পারে নি। আসামীদের স্বীকারোক্তি নেয়া হয়েছে। কিন্তু আসামীরা কি স্বীকারোক্তি স্বেচ্ছায় দিয়েছে তার কোন প্রমান নেই। তাদেরকে বল প্রয়োগ করে ও স্বীকারোক্তি আদায় করা হতে পারে যা ইসলামে গ্রহনযোগ্য নয়।
উল্লেখ্য এই সৌদি ওহাবী সরকার তারা অপরাধীদের বিষয়ে হিন্দু রাষ্ট্র ভারতের সাথে চুক্তি করেছে যে অপরাধীদেরকে সৌদি আরব থেকে পাঠিয়ে দেয়া হবে এবং শাস্তি প্রদান করবে ভারত। কিন্তু একই বিষয়ে দুই নীতি কেন? তাও মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের সহানুভূতি পাওয়ার কথা ছিলো বেশী। তা না করে এই ইয়েমেনী দস্যু এবং ইহুদী বংশধর ওহাবী সৌদি সরকার বাংলাদেশের প্রতি বৈষম্য করেছে। ইসলামী বিধানের দোহাই দিয়ে ৮ জনকে কতল করেছে। কিন্তু তারা প্রকৃত পক্ষে ইসলামী বিধানের ভুল এবং অপপ্রয়োগ করেছে। এরা অআসলে ইসলাম-মুসলিম কারো বন্ধু নয়। এরা মুসলমান নামধারী মুনাফিক যারাকিনা ইহুদী, কাফির-মুশরিকদের দালালী করে মুসলমানদের ক্ষতি করতে চায়। এরা ইসলাম ইসলাম করলে ও হারাম রাজতন্ত্র চালায়। এ মুসলিম নামধারী মুনাফিকদের ব্যাপারে সাবধান!!!!!!!!!!!!
নভেম্বর ১৭ ও ২৩, ২০০০:
রিয়াদে ২ টি বম্ব ব্লাস্ট এ বেশ কিছু মানুষ হতাহত হয়।
ফেব্রুয়ারী ৪, ২০০১:
কানাডিয়ান উইলিয়াম সিম্পসন ও ব্রিটিশ আলেকজান্ডার মাইকেল ও আরও কয়েকজন প্রকাশ্যে টিভিতে স্বিকার করে যে তারা সেই সব বম্ব ব্লাস্ট ঘাটয়েছে।
এপ্রিল ২০০২:
জানা যায় যে ২০০১ সালে তাদের মৃত্যু দন্ড ঘোষনা করা হয়েছে।
নভেম্বার ২০০২:
উইলিয়াম সিম্পসন এর বাবা আশা প্রকাশ করেন তার ছেলে মুক্তি পেতে যাচ্ছে। প্যারিসে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে সৌদী পররাষ্ট্র মন্ত্রী প্রিন্স সৌদ আল-ফয়সাল বলেন, কানাডার মত বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্রের এক নাগরিকের মুক্তির জন্য তার রাষ্ট্র যথাসাধ্য চেষ্টা করছে ও করে যাবে।
মে, ২০০৩:
উইলিয়াম সিম্পসন এর সৌদী ল'ইয়ার শেখ সালাহ্ সি.বি.সি নিউজ কে জানান তারা সৌদী রাজ পরিবারের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন এবং সংকেত পেয়েছেন যে তাদের এ আবেদন গৃহিত হবে এবং উইলিয়াম সিম্পসন খুব শিঘ্রই মুক্তি পাবে।
আগস্ট ২০০৩:
সৌদী বাদশাহ'র ক্ষমার প্রেক্ষিতে উইলিয়াম সিম্পসন সহ আরও ৫ ব্রিটিশ নাগরিক মুক্তি পায়।
ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যমে ফলাও করা হয় ব্রিটিশ যুবরাজ চার্লস্ উইলিয়াম সিম্পসন সহ আরও ৫ ব্রিটিশ নাগরিক মুক্তির ব্যাপারে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন।
ঈষদ সংক্ষিপ্ত। সূত্র : http://www.cbc.ca/news/background/sampson/
আট বাংলাদেশীর শীরচ্ছেদ
একই অপরাধে ব্রিটিশ, কানাডা, আমেরিকা, ইন্ডিয়ার ক্ষেত্রে আল্লাহ’র আইন মানা হয় না
কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই অপপ্রয়োগ কেনো?
::
কিছুদিন আগে সৌদি আরবে ৮ বাংলাদেশীর শিরচ্ছেদ করা হয়। কিন্তু তা কি শরীয়ত সম্মত ছিল? তাদের কি অপরাধ ছিল? ৮ জন মিলে একজন কে হত্যা এবং ডাকাতি? যাই হোক কুরআন শরীফে খুনীর শাস্তির ফয়সালা হলো কতল। কিন্তু ৪ জন চাক্ষুষ সাক্ষী অবশ্যই লাগবে। যদি চার জন সাক্ষী না পাওয়া যায় তাহলে ওই অপরাধীকে শাস্তি দেয়া যাবেনা। কিন্তু সৌদি কর্তৃপক্ষ বা মামলার বাদী এ বিষয়ে চারজন সাক্ষী পেশ করতে পারে নি। আসামীদের স্বীকারোক্তি নেয়া হয়েছে। কিন্তু আসামীরা কি স্বীকারোক্তি স্বেচ্ছায় দিয়েছে তার কোন প্রমান নেই। তাদেরকে বল প্রয়োগ করে ও স্বীকারোক্তি আদায় করা হতে পারে যা ইসলামে গ্রহনযোগ্য নয়।
উল্লেখ্য এই সৌদি ওহাবী সরকার তারা অপরাধীদের বিষয়ে হিন্দু রাষ্ট্র ভারতের সাথে চুক্তি করেছে যে অপরাধীদেরকে সৌদি আরব থেকে পাঠিয়ে দেয়া হবে এবং শাস্তি প্রদান করবে ভারত। কিন্তু একই বিষয়ে দুই নীতি কেন? তাও মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের সহানুভূতি পাওয়ার কথা ছিলো বেশী। তা না করে এই ইয়েমেনী দস্যু এবং ইহুদী বংশধর ওহাবী সৌদি সরকার বাংলাদেশের প্রতি বৈষম্য করেছে। ইসলামী বিধানের দোহাই দিয়ে ৮ জনকে কতল করেছে। কিন্তু তারা প্রকৃত পক্ষে ইসলামী বিধানের ভুল এবং অপপ্রয়োগ করেছে। এরা অআসলে ইসলাম-মুসলিম কারো বন্ধু নয়। এরা মুসলমান নামধারী মুনাফিক যারাকিনা ইহুদী, কাফির-মুশরিকদের দালালী করে মুসলমানদের ক্ষতি করতে চায়। এরা ইসলাম ইসলাম করলে ও হারাম রাজতন্ত্র চালায়। এ মুসলিম নামধারী মুনাফিকদের ব্যাপারে সাবধান!!!!!!!!!!!!
নভেম্বর ১৭ ও ২৩, ২০০০:
রিয়াদে ২ টি বম্ব ব্লাস্ট এ বেশ কিছু মানুষ হতাহত হয়।
ফেব্রুয়ারী ৪, ২০০১:
কানাডিয়ান উইলিয়াম সিম্পসন ও ব্রিটিশ আলেকজান্ডার মাইকেল ও আরও কয়েকজন প্রকাশ্যে টিভিতে স্বিকার করে যে তারা সেই সব বম্ব ব্লাস্ট ঘাটয়েছে।
এপ্রিল ২০০২:
জানা যায় যে ২০০১ সালে তাদের মৃত্যু দন্ড ঘোষনা করা হয়েছে।
নভেম্বার ২০০২:
উইলিয়াম সিম্পসন এর বাবা আশা প্রকাশ করেন তার ছেলে মুক্তি পেতে যাচ্ছে। প্যারিসে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে সৌদী পররাষ্ট্র মন্ত্রী প্রিন্স সৌদ আল-ফয়সাল বলেন, কানাডার মত বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্রের এক নাগরিকের মুক্তির জন্য তার রাষ্ট্র যথাসাধ্য চেষ্টা করছে ও করে যাবে।
মে, ২০০৩:
উইলিয়াম সিম্পসন এর সৌদী ল'ইয়ার শেখ সালাহ্ সি.বি.সি নিউজ কে জানান তারা সৌদী রাজ পরিবারের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন এবং সংকেত পেয়েছেন যে তাদের এ আবেদন গৃহিত হবে এবং উইলিয়াম সিম্পসন খুব শিঘ্রই মুক্তি পাবে।
আগস্ট ২০০৩:
সৌদী বাদশাহ'র ক্ষমার প্রেক্ষিতে উইলিয়াম সিম্পসন সহ আরও ৫ ব্রিটিশ নাগরিক মুক্তি পায়।
ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যমে ফলাও করা হয় ব্রিটিশ যুবরাজ চার্লস্ উইলিয়াম সিম্পসন সহ আরও ৫ ব্রিটিশ নাগরিক মুক্তির ব্যাপারে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন।
ঈষদ সংক্ষিপ্ত। সূত্র : http://www.cbc.ca/news/background/sampson/
লেবেলসমূহ:
সাম্প্রতিক বিষয়